নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ০৭ এপ্রিল, ২০২১
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় তরুণ অভিনেত্রী সাবিলা নূর `গ্লো অ্যান্ড লাভলী`-এর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও আইকনিক স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড এটি। সম্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত এক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিবদ্ধ হন সাবিলা নূর। এখন থেকে বাংলাদেশে `গ্লো অ্যান্ড লাভলী` এর যাবতীয় বিজ্ঞাপন ও ব্র্যান্ড প্রচারণায় অংশ নেবেন সাবিলা নূর।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর বিউটি অ্যান্ড পার্সোনাল কেয়ার মার্কেটিং ডিরেক্টর আফজাল হাসান খান বলেন, `গ্লোবাল স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড হিসেবে সৌন্দর্যের ধারণাকে আমরা নতুনভাবে দেখছি এবং সকল রঙের ত্বকের যত্নে পাশে থাকছি। এটি আত্মবিশ্বাসী হতে এবং নিজের সেরা রূপটি প্রকাশ করতে সাহায্য করে। সবার কাছে পৌঁছানো ও সকল রঙের ত্বকের যত্ন নেয়াই আমাদের লক্ষ্য। নারীর নিজস্ব পরিচয় তৈরিতে আমরা বিরামহীনভাবে তাদের পাশে আছি। নারীরা নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নিজের যোগ্যতায় যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, সেই সাফল্যগাঁথাকে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।`
নারীর আত্মপরিচয় তৈরিতে অনুপ্রাণিত করা প্রসঙ্গে `গ্লো অ্যান্ড লাভলী`র উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করে ব্র্যান্ডটির নতুন অ্যাম্বাসেডর সাবিলা নূর বলেন, `বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও আইকনিক স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি ভীষণ আনন্দিত ও সম্মানিত বোধ করছি। এই ব্র্যান্ডটি নারীর ভেতরে লুকিয়ে থাকা আভা প্রকাশে সাহায্য করে এবং তাদেরকে নিজের ত্বকের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এমন একটি ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত, যে ব্র্যান্ডটি নারীদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিজেকে পরিবর্তনে সাহায্য করে এবং নারী ক্ষমতায়নের স্পষ্ট বার্তা দেয়।`
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন